মহান খোদাতায়ালা পবিত্র কুরাআন মাজিদে ফরমান, " নিশ্চয়ই আমি (আল্লাহ) স্বয়ং এবং আমার ফেরেস্তাগণ রাসূল (সাঃ) এঁর ওপর দরুদ পাঠ পূর্বক সালাম প্রেরন করিয়া থাকি, হে মুমিনগণ! তোমরাও তাঁহার ওপর দরুদ পাঠ কর এবং সালাম প্রেরন কর।"
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে প্রত্যেহ ওজিফাতে দরুদ শরীফ পড়া
হযরত রাসূল (সাঃ) ফরমান, " কিয়ামতের দিন আমার সঙ্গী হওয়ার সবচেয়ে অধিক উপযুক্ত ওই ব্যক্তি যে আমার প্রতি সবচেয়ে বেশি দরুদ পাঠ করে।"
দরুদ শরীফ পাঠে অশেষ সাওয়াব, রহমত, বরকত পাওয়া যায়।
হযরত রাসূল (সাঃ) ফরমান, " যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পড়ে, আল্লাহতায়ালা তার উপর দশবার রহমত বর্ষন করেন।"
একবার দরুদ শরীফ পাঠ কারীর দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি পায়, দশটি নেকী হাসিল হয় এবং দশটি করে গুনাহ মুছে যায়।
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে প্রত্যেহ ওজিফাতে দরুদ শরীফ পড়া হয়। ফজরের নামাজের পর ফাতেহা শরীফে ১১ বার, খতম শরীফে ২০০ বার, মাগরিবের নামাজের ফাতেহা শরীফে ১১ বার, এশার নামাজের পর ৫০০ বার মোট ৭২২ বার। একজন আটরশির মুরিদ নিয়ম করে প্রতিদিন ৭২২ বার দরুদ শরীফ পাঠ করে থাকে।
দরুদ শরীফঃ
" আল্লাহুমা ছাল্লে আ`লা ছাইয়্যেদেনা মোহাম্মাদেও ওয়াছিলাতি ইলাইকা ওয়া আলিহী ওয়া ছাল্লেম।"
হযরত শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) রচিত ”আল কওলুল জামিল কিতাবের” ৬৪ পৃষ্টায় (বাংলা অনুবাদ) এই দরুদ শরীফ খানা নকশবন্দীয় তরিকার ওজিফা হিসাবে উল্লেখ করেন। তিঁনি উক্ত কিতাবে ফরমান, “তরিকতপন্থীগণ নিয়িমিত সময়ে হামেশা দরুদ শরীফ নিয়মিত আদায় করবে। এতে কখনও অবহেলা করিবে না। কেননা দরুদ শরীফ অন্তরকে গুনাহ হতে পবিত্র করিবার রেত স্বরুপ। অধিকমাত্রায় দরুদ শরীফ পাঠ করিলে অন্তর গুনাহ কাজ থেকে ফিরিয়া থাকে।”
হযরত শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব আমাদের তরিকার ২৮ নাম্বার মাশায়েখ ছিলেন।
দরুদ শরীফ পাঠে অশেষ সাওয়াব, রহমত, বরকত পাওয়া যায়।
হযরত রাসূল (সাঃ) ফরমান, " যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পড়ে, আল্লাহতায়ালা তার উপর দশবার রহমত বর্ষন করেন।"
একবার দরুদ শরীফ পাঠ কারীর দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি পায়, দশটি নেকী হাসিল হয় এবং দশটি করে গুনাহ মুছে যায়।
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে প্রত্যেহ ওজিফাতে দরুদ শরীফ পড়া হয়। ফজরের নামাজের পর ফাতেহা শরীফে ১১ বার, খতম শরীফে ২০০ বার, মাগরিবের নামাজের ফাতেহা শরীফে ১১ বার, এশার নামাজের পর ৫০০ বার মোট ৭২২ বার। একজন আটরশির মুরিদ নিয়ম করে প্রতিদিন ৭২২ বার দরুদ শরীফ পাঠ করে থাকে।
দরুদ শরীফঃ
" আল্লাহুমা ছাল্লে আ`লা ছাইয়্যেদেনা মোহাম্মাদেও ওয়াছিলাতি ইলাইকা ওয়া আলিহী ওয়া ছাল্লেম।"
হযরত শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) রচিত ”আল কওলুল জামিল কিতাবের” ৬৪ পৃষ্টায় (বাংলা অনুবাদ) এই দরুদ শরীফ খানা নকশবন্দীয় তরিকার ওজিফা হিসাবে উল্লেখ করেন। তিঁনি উক্ত কিতাবে ফরমান, “তরিকতপন্থীগণ নিয়িমিত সময়ে হামেশা দরুদ শরীফ নিয়মিত আদায় করবে। এতে কখনও অবহেলা করিবে না। কেননা দরুদ শরীফ অন্তরকে গুনাহ হতে পবিত্র করিবার রেত স্বরুপ। অধিকমাত্রায় দরুদ শরীফ পাঠ করিলে অন্তর গুনাহ কাজ থেকে ফিরিয়া থাকে।”
হযরত শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব আমাদের তরিকার ২৮ নাম্বার মাশায়েখ ছিলেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন